ক) শূন্যপুরাণ
খ) প্রাকৃতপৈঙ্গল
গ) সেক শুভোদয়া
ঘ) ডাকার্ণব
• শূন্যপুরাণ:
– শূন্যপুরাণ ধর্মপূজার শাস্ত্রগ্রন্থ, রচয়িতা রামাই পন্ডিত।
– রামাই পন্ডিতের কাল মুসলিম বিজয়োত্তর তেরো শতক বলে অনুমান করা হয়।
– ‘নিরঞ্জনের রুষ্মা’ নামে শূন্যপুরাণের একটি অংশ আছে।
– তাতে মুসলিম পীর-গাজী কর্তৃক ব্রাহ্মণদের অত্যাচার থেকে সদ্ধর্মী তথা বৌদ্ধদের রক্ষা করার বিবরণ আছে।
– ভাষাগত বৈশিষ্ট্য থেকে কোনো কোনো পন্ডিত এই অংশকে শূন্যপুরাণের পরবর্তীকালের রচনা বলে মনে করেন।
– তাঁদের মতে ‘নিরঞ্জনের রুষ্মা’ অংশটি হিন্দু-মুসলমানের ধর্মসমন্বয়ের চেতনা থেকে পরে প্রক্ষিপ্ত হয়েছে।
– হলায়ুধ মিশ্র রচিত পির মাহাত্ম্য-ব্যঞ্জক কাব্য ‘সেক শুভোদয়া’।
উত্তর: ক
আরো পড়ুন : ‘নীহারিকা দেবী’ ছদ্মনামে কে লিখতেন?
নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো করুন ।